google.com, pub-8571279523475240, DIRECT, f08c47fec0942fa0 Freelancers IT | Learn More About Freelancing and Outsourcing

sfd

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার মূল কারণ ও প্রতিকার

এই পোস্টে আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার মূল কারণ ও প্রতিকার নিয়ে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান তাহলে, আপনাকে সবাই শুধু সফলতার গল্পই শুনাবে। আর আপনি স্বপ্ন দেখতে শুরু করবেন। কিন্তু এই সফলতার পিছনে হাজারও ব্যর্থতার গল্প রয়েছে। যা জানলে আপনি নিজেকে সঠিকভাবে প্রস্তুত করতে পারবেন। এই ব্যর্থতার গল্প জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এইটা আপনাকে সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে সহায়তা করবে।

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার মূল কারণ ও প্রতিকার

যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আসতে চান তাহলে আপনাকে এই বিষয়টা মেনে নিতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতাও আসতে পারে আবার ব্যর্থতাও আসতে পারে। কিভাবে প্ল্যান এ কাজ না করলে প্ল্যান বি শুরু করবেন এবং প্ল্যান বি ও কাজ না করলে কিভাবে এখান থেকে বেড়িয়ে আসবেন। তাই এ পোস্টে ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের গল্প নিয়ে আলোচনা করব। আশা করি মনোযোগ দিয়ে  পুরো পোস্ট টা পড়বেন।

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে যারা ব্লগিং করে বা ভিডিও বানায় তারা সব সময় সফলতার গল্প শুনায়। কখনও ব্যর্থতার গল্প শুনায় না।  কিন্তু এই এই সফলতার পিছনে রয়েছে অনেক ব্যর্থতার গল্প। সে ব্যর্থতার গল্প আপনারা কখনও শোনেন না বা আপনাদের কখনও শুনতে দেওয়া হয় না। অথবা আপনারা জনেন না যে কি পরিমাণ সফলতা আর কি পরিমাণ ব্যর্থতা। শতকরা হিসেবে ২০% সফলতা আসতে পারে কিন্তু যে  ৮০% নিজেকে ব্যর্থতার কাতারে নিজেদের সামিল করছেন তাদের গল্প কিন্তু কেউ কখনও শেয়ার করে না। আজকে আমি তাদের ব্যর্থতার গল্প  আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আশা করি এই পোস্ট টি আপনাদের ভাল লাগবে। পরবর্তীতে এই ব্যর্থতার গল্পগুলো বা এই বিষয় গুলো আপনার শক্তি হিসেবে কাজে লাগবে। তাই এই বিষয়গুলো অবশ্যই জানা উচিৎ।

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার মূল কারণ ও প্রতিকার

আপনি হয়ত জানেন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনাকে কেও আদেশ করতে পারবে না। আপনি নিজেই নিজের বস। আপনাকে কেও খাটাতে পারবে না। আপনি মানুষকে চাকুরী দেবেন। এইটা সম্ভব। কিন্তু  সবার পক্ষে সেটা সম্ভব হয়ে ওঠে না।

আপনি যখন বস হবেন তখন আপনার কোন ছুটি বা বিরতি থাকবেনা। অনবরত কাজ করতে হবে। আপনাকে হয়ত সপ্তাহে সাত দিনই কাজ করা লাগতে পারে। এক কথায় আপনি যখন নিজেই বস হবেন, নিজেকেই নিজে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। কোন মাসে ১ লক্ষ টাকা ইনকাম হতে পারে আবার পরের ৩ মাস কোন কাজ নাও থাকতে পারে। আপনি বস হওয়া মানে যে আপনি যখন খুশি তখন ভেকেশন মুড এ যেতে পারবেন, বিষযটা আসলে তেমন নয়।

আরও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়ুন।
আপনি যে নিজেই নিজের বস, এইটা ঠিক আছে। এতে মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়। কিন্তু সাথে সাথে অনেক মেন্টালি টেনশন তৈরি হয় যে, যেহেতু আপনি নিজেকে নিজের বস বানিয়ে ফেলেছেন। সুতরাং অন্যদের কিভাবে স্যালারি দিবেন, অন্যদের স্যালারি কিভাবে জোগাড় হবে, ঘর ভাড়া কিভাবে জোগাড় হবে, অফিস কিভাবে হবে, পরিবার কিভাবে চলবে সেসব বিষয়গুলো আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। তাই যারা এসব বিষয় সহজভাবে মেইনটেইন করতে পারবে তারাই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে সফল হবে। অন্যথাই আপনি শুধু ফ্রিল্যান্সিং এর সফলতার গল্প শুনে ষ্বপ্ন দেখে যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন, তাহলে জীবনে দুঃখ নেমে আসতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং জীবনে Time Management টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ধরুণ, আপনি একটা ৯ টা- ৫টা জব করতেন। সেখান থেকে এসে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতেন। এখন যখন আপনি ফুল টাইম ৮ ঘন্টা ফ্রিল্যান্সিং করবেন. তখন আপনাকে একটা টাইম বের করতে হবে  যাতে আপনি সে সময় অন্য কোন স্কিল ডেভেলপ করতে পারেন। অথবা আলাদা ইনকামের রাস্তা তৈরি করতে পারেন। আপনি আগে যেমন প্রাইমারি ইনকামের রাস্তা রেখেছিলেন জব। আর সেকেন্ডারি ইনকামের রাস্তা রেখেছিলেন ফ্রিল্যান্সিং। কিন্তু এখন যখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং টাকে প্রাইমারি ইনকামের রাস্তা বানিয়ে ফেলেছেন তখন সেকেন্ডারি একটা রাস্তা তৈরি করার জন্য সময় রাখতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের সবচেয়ে অনিশ্চিত বিষয়টা হচ্ছে প্রযুক্তির প্রতিনিয়ত আপডেট। অর্থাৎ প্রতিদিন চেন্জ হচ্ছে। ধরুন, আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ করছেন। আপনি কি আজীবন ডাটা এন্ট্রি কাজ করে যাবেন? ব্রেনলেস কাজ আর কত দিন করবেন? আপনাকে কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে যে কোনভাবে নতুন স্কিল  শিখতে হবে বা নিজেকে আপডেড করতে হবে। কারণ আপনি এখন যে কাজ করছেন, দুই বছর পর যদি এমন কোন সফ্টওয়্যার তৈরি হয় যে, আপনার ঐ কাজ আর করতে হয় না। সফ্টওয়্যার এর মাধ্যমে অটোমেটিক করা হয়। তখন কিন্তু আপনি মার্কেট হারাবেন। তখন আপনাকে নতুন কোন স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। 

এজন্য আপনি যে কাজ দিয়েই শুরু করুন না কেন আপনাকে সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে এমন কোন কাজের দিকে যা সহজে কোন সফ্টওয়্যার দিয়ে করা যাবে না। তাছাড়া আপনাকে কিন্তু ব্যর্থ ফ্রিল্যান্সারের কাতারে সামিল করতে হবে। তাই এই বিষয়টা অবশ্রই খেয়াল রাখবেন এবং নিজের স্কিলকে প্রতিনিয়ত ডেভেলপ করতে হবে। ডেভেলপমেন্ট টা আসলে এক দিনের বিষয় নয়। প্রতিদিন অল্প অল্প করে ধারাবাহিকভাবে ডেভেলপ করতে হবে। 

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের চ্যালেন্জগুলো মোকাবিলা করতে হলে আপনাকে অবশ্যই রেগুলারালি নতুন নতুন স্কিল শিখতে হবে। অথবা নিজে যে কাজ টা করেন সে কাজ টাই এক্সপার্ট লেভেলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। অন্যথায় আপনি একজন ব্যর্থ ফ্রির‌্যান্সার হয়ে যাবেন। সফলতা আপনার ধারে কাছেও আসবেনা। ম্যাক্সিমাম ফ্রিল্যান্সাররাই এই কাজ করতে পারেনা। আর এজন্যই ৬ লাখ ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে একটিভ মাত্র ১ লাখ।
ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার আরও একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে Money Management । গতানুগতিক চাকুরীতে যেমন প্রতিমাস ২৫ বা ৩০ হাজার টাকা বেতন পেতেন এবং আপনি সেই হিসেবে খরচ করতেন।েএকই সাথে হয়ত কিছু টাকা জমা রাখতেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এ আপনি এক মাসে হয়ত ৩ লাখ টাকা ইনকাম করলেন। পরবর্রতী মাসগুলোতে যে একই হারে ইনকাম হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। এখন কিন্তু আপনাকে এমনভাবে চলতে হবে যেন এই ৩ লাখ টাকা দিয়েই ১২ মাস চলতে পারেন। আর আপনি যদি ৩ লাখ টাকা পাওয়ার সাথে সাথেই ২ লাখ টাকা খরচ করে ফেলেন। যেমন একটা আইম্যাক কিনে ফেলেনে আর ভাবেন এই আইম্যাক দিয়ে আপনি প্রতিমাস ৩ লাখ ৪ লাখ টাকা ইনকাম করবেন। কিন্তু এমনও হতে পারে যে আগামী ১২ মাস আর কোন  ইনকাম নাও হতে পারে।

সেক্ষেতে আপনি চাকুরীতে যেমন মাসে ২৫ বা ৩০ হাজার টাকা বেতন পেলে যেমন বছরে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা ইনকাম করতেন। এবং যেমন মাসিক খরচ করতেন ঠিক সেভাবে আপনার এই এক মাসের ৩ লাখ টাকাকে ভাগ করে ১২ মাস চলার চেষ্টা করতে হবে। আর যদি কয়েক মাস আপনার ৩ লাখ করে আসে তাহলে পুরো বছরের খরচে আলাদা করে রেখে দিয়ে বাকি টাকা দিয়ে আপনি কিছু কিনতে পারেন  আপনার কোন কাজের জন্য। অথবা আপনি যে কোন কাজে লাগাটে পারেন। তাই এক মাসের পুরো টাকা দিয়ে কিছু করবেন না। কারণ পরবর্তী মাসগুলো অনিশ্চিত। 

যদি এভাবে Time Management এবং Money Management করতে পারেন তাহলে সুন্দরভাবে চলতে পারবেন। অন্যথায় আবার আপনাকে চাকুরী খুজতে হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং বিষয় টা হচ্ছে এমন যে, আগামী মাসে কি জব পাবেন নাকি পাবেন না তার কোন নিশ্চয়তা নেই।

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার পিছনে আরও একটা বিষয় ঘটে, সেটা হচ্ছে টাকাটা যেহেতু ডলারে আসে, হয়ত বাংলা টাকাং শুনতে অনেক বেশি মনে হয় ১০ হাজার বা ২০ হাজার্ কিন্তু ডলার হিসেবে মাত্র ১০০ বা ২০০ ডলার । যেইটা খরচ করতে তেমন একটা গায়ে লাগে না। কিন্তু অভাবের সময় এই টাকাটা অনেক মনে হবে। তাই আপনি যখন কাজ করবেন প্রতি মাসের খরচ হিসেব করে করবেন। আর বাকি টাকাটা জমা রাখবেন। এছাড়াও আপনি রিটার্নমেন্ট পলিসির জন্য একটা এমাউন্ট সব সময় ব্যাংকে জমা রাখবেন। যাতে এই টাকাটা আপনার রিটার্নমেন্টের পরে খরচ করতে পারেন। যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং কোন স্ট্রাকচার্ড কোন রিটার্নমেন্ট সিস্টেম নাই। তাই আপনি যদি নিজ দায়িত্বে রিটার্নমেন্ট পলিসি করেন যেটা আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিবে।

ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হওয়ার পিছনে আরও একটা কারণ হচ্ছে সেভিংস না করা। ধরুন, আপনি প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা করে ১২ মাসে ১২ লাখ টাকা ইনকাম করলেন। আপনি ভাবছেন আগামী বছরও ১২ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারব। কিন্তু দেখা গেল আগামী বছর আনার আইডি সাসপেন্ড হয়ে গেল বা কোন কারণে আপনি ব্লক হয়ে গেলেন বা কোন কারণে আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে বের হয়ে গেলেন। সেক্ষেতে আপনি যে টাকাটা সেভিংস করেছেন সেই টাকাটা আপনার কাজে দিবে। যতক্ষন পর্যন্ত আপনি নতুন কোন জব না পান বা আপনার কোজের কোন ব্যবস্থা না হয় অথবা আপনি অসুস্থ হলে এই টাকাটা কাজে দিবে।

আপনি ফ্রিল্যান্সিং করেন, কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সব সময় আপনাকে প্ল্যান বি ঠিক করে রাখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং করেন কিন্তু পাশাপাশি যেন অন্য কোন ইনকামের রাস্তা তৈরি করতে পারেন, সেই চেষ্টা করতে হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং এ কোন সময় যদি টাকা না আসে তাহলে, যেন আপনি ভালোভাবে চলতে পারেন।

ধরুন, আপনি ফ্রিল্যান্সিং করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু কোনভাবেই কিছু করতে পারছেন না বা কোনভাবেই আপনি সফল হতে পারছেন না। আপনি লেগেই আছেন লেগেই আছেন। কিন্তু সব কিছুরই তো একটা শেষ বলে কথা থাকে। তাই আপনাকে বুঝতে হবে যে, েকোন সময় আপনাকে মার্কেটপ্লেস থেকে বের হয়ে যেতে হবে অথবা কোন সময় আপনাকে এই ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কে বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ আপনি যদি গাধার মতো খেটেই যান খেটেই যান এবং ফলাফল যদি শূন্য হয় । তাহলে আমার সময় যাবে, শ্রমও যাবে, এমনকি া্পনার পরিবারও যাবে। আপনারসবকিছুই বৃথা যাবে। তাই আপনি চেষ্টা করছেন ১ বছর বা ২ বছর কিন্তু কিছুই করতে পারছেন না। তাহলে আপনাকে বাদ দিতে হবে। কারণ সব কিছু তো সবার জন্য না। সবাই সব কিছু তো পারবে না। আল্লাহ সবাই কে দিয়ে সব কিছু করাবেন না। এইটা বুঝতে হবে আপনাকে।

আমি চাইলেই কি ডাক্তার বা ইন্জিনিয়ার হতে পারব? বা চাইলে একজন আম ব্যবসায়ী হতে পারব। পারব না। যে যা করতে পারবে তাকে সেটাই করতে হবে। আপনি ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে পারছেন না অন্য কিছু চেষ্টা করে দেখুন। দেখবেন কোন একটা তে ঠিক সফল হয়েছেন।  

এখন আপনার মাঝে যদি জিদ থাকে এবং আপনার ব্যাকাপ সাপোর্ট থাকে যেমন আপনি আগামী  ১ বা ২ বছর ইনকাম কেরতে না পারলেও চলতে পারবেন বা কোন সমস্যা হবে না। সেক্ষেত্রে া্পনি ১ বছর চেষ্টা করে সফল না হলে আবার নতুন করে পরের বছর চেষ্টা করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ঠিক আছে। আপনার যদি পরিবার নিয়ে কোন চিন্তা করতে না হয বা ইনকাম নিয়ে কোন চিন্তা করতে না হয়, তাহলে আপনি বার বার চেষ্টা করুন। একবার না একবার ঠিক সফল হবেন। 

কিন্তু সব সময় প্ল্যান বি রাখুন। কারণ  ফিল্যান্সিং একটা অনিশ্চিত পেশা। এখানে যে কোন সময় যে কোন কিছু ঘটে যেতে পারে।  এবং ব্যর্থতাকে স্বীকার করতে শিখুন। চেষ্টা করলেই যে সফল হবেন এমন কিন্তু নয়। আপনি যতই স্কিলড হন না কেন ভাগ্যও লাগে। ভাগ্যে না থাকলে বা আপনার রিজিকে না থাকলে আপনি যতই স্কিলড হন তাতে কোন লাভ হবে না। তাই  এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে ফিল্যান্সিং শুরু করুন।
সবাই শুধু সফলতার গল্পই শুনতে চায়। কেউ ব্যর্থতার গল্প শুনতে চায়না। কিন্তু ব্যর্থতার এই বিষয়গুলো না জানলে অনেক বড় ঝুকির মুখে পড়বেন। আর যদি এই বিষযগুলো জানা থাকে তাহলে আপনার ভুলগুলো সংশোধন করে ব্যর্থ  হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যাবে। তাই আশা করি এই পোস্ট টি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। আর ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ফিল্যান্সিং বিষয়ে নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট প্রতিদিন ভিজিট করুন। ধন্যবাদ
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

as