সরকারি সহায়তায় বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স
আপনারা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন। কিন্তু কোর্স করার মতো কোনো সামর্থ নাই বা ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং করতে চাচ্ছেন এবং ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাচ্ছেন। তাহলে এই পোস্ট টি আপনাদের জন্য খুবই গুরূত্বপূর্ণ। আশাকরি এই পোস্টটি পড়লে সম্পূর্ণ ফ্রি তে সরকারী ভাবে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে পারবেন।
সরকারি সহাযতায় বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স
সরকারী বিভিন্ন প্রজেক্ট রয়েছে। আজকে আমি যেই প্রজেক্ট এর কথা বলতেছি। এই প্রজেক্ট এ এস এস সি লেভেল থেকে আপ লেভেল পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। যারা জে এস সি পাশ করেছেন আপনারা ও আবেদন করতে পারবেন আপনার জন্ম নিবন্ধন দিয়ে।
আরও পড়ুনঃএই প্রজেক্ট টি সম্পূর্ণ সরকারী প্রজেক্ট। এই প্রজেক্ট শেষ করার পরে আপনাকে সরকারি ভাবে কিছু প্রণোদনা দিয়ে থাকে। যেমন আপনি একটা সার্টিফিকেট পাবেন। আর একটা সব থেকে বড় সুযোগ থাকবে যদি আপনি যে ব্যাচ এ শিখবেন, সেই ব্যাচ এর মধ্য যদি আপনি সর্বোচ্চ আয় করতে পারেন তাহলে আপনাকে একটি ল্যাপটপ দেওয়া হবে।
আর সাথে কিছু প্রনোদনা দেওয়া হবে। আর আপনারা সকলেই জানেন যে, ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য একটা আইডি কার্ড থাকে। এই আইডি কার্ড দেওয়া হবে। এই আইডি কার্ড দিয়ে আপনি বাংলাদেশের রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। রেজিস্টার্ড ফিল্যান্সার হলে অনেক সুবিধা আপনি পাবেন।
যেমন আপনি এই আইডি কার্ড দিয়ে আপনি ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন। আপনার আয় এর উপর নির্ভর করবে। আপনারা ভাবছেন ভাই তো শুধু বলছেন। কিন্তু কিভাবে এবং কি করলে পাবো সেটা বলছেন না। তো হতাশ হওযার কোনো কারণ নেই । আমি এখন দেখাবো কিভাবে কি করবেন। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কি করতে হবে।
এটা আমাদের ICT বিভাগের মাধ্যমে হয়। তো এই প্রজেক্ট এর জন্য আবেদন যেভাবে করবেন। আমি একটা লিংক দিচ্ছি এই লিংক এ প্রথমে ঢুকতে হবে।
আপনাদের কাছে এই রকম একটা ফর্ম আসবে এটাতে সব তথ্য দিয়ে ফর্মটা সঠিকভাবে পূরণ করে দিতে হবে। তো এই প্রজেক্ট এর কিছু সুবিধা রয়েছে আবার কিছু অসুবিধা রয়েছে। সুবিধাগুলো হলো আপনি বাসায় বসে কোর্স টি করতে পারবেন। আর অসুবিধা হলো এখানে আপনি ফর্ম পূরণ করলেই কোর্স করতে পারবেন না।
এর জন্য আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে। বিশেষ করে আপনার বেসিক কম্পিউটার স্কিল দেখবে আর আপনার ইন্টারনেট browsing ও আক্টিভিটি দেখবে। এছাড়াও আপনার ফোন নাম্বার ভেরিফিকেশন করবে।
আরও জানুনঃ