google.com, pub-8571279523475240, DIRECT, f08c47fec0942fa0 Freelancers IT | Learn More About Freelancing and Outsourcing

sfd

শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে চাকুরির বয়সসীমা ৩৫ এর দাবিতে সমাবেশ

সরকারি চাকরিতে দেশের যুবকদের প্রবেশের বয়সসীমা 35 এর দাবিতে শাহবাগে অবস্থান নিয়ে জাতীয় মহাসমাবেশ করছে চাকরিপ্রত্যাশী যুব প্রজন্ম বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠন। পাশাপাশি তারা এই নিয়মকে ব্যাকডেটেড দাবি করে তা প্রত্যাহারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাত ও চান। 12 ই নভেম্বর শনিবার সকাল 11 টার দিকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে তারা এ সমাবেশ শুরু করে।দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা এখানে অবস্থান করার কথা জানিয়েছে। তাদের সাথে সমাবেশে সংহতি জানাতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চাকুরীপ্রার্থীর যুবকরা যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন যেসকল প্রার্থীরা আয়োজন করেছে।
শাহবাগজাতীয় জাদুঘরের সামনে চাকুরির বয়সসীমা ৩৫ এর দাবিতে সমাবেশ

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা 35 এর দাবিতে শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে সমাবেশ 

সমাবেশের আয়োজকদের দাবি শুধুমাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য দিয়ে একটি কাঠামো বা ব্যবস্থা চলতে পারে না। তাদের দাবি বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন বয়স পার হয় 26 এর আশেপাশে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সহ অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজের বিদ্যমান সেশনজট যেখানে আরো বেশি বয়সে লেগে যাচ্ছে। করোনার বয়স জনিত এই ক্ষতি এই গ্রাফকে আরো ঊর্ধ্বমুখী করেছে বলেও দাবি আয়োজকদের।

আরো পড়ুনঃ সমৃদ্ধির পথে কাতার ছাড়াও উপসাগরীয় অঞ্চল

আয়োজকেরা পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানান, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে কোন দেশে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ভারত, 35/40 বছর (রাজ্যভেদে), নেপাল 35 বছর, ভুটান 30বছর, আফগানিস্থান 65 বছর, শ্রীলঙ্কা 35 বছর, পাকিস্তান 30 বছর, বাংলাদেশে 30 বছর। যার সর্বনিম্ন বলেও জানান আয়োজকেরা।একই সাথে তাদের দাবি বিশ্বের সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা 35 একটি স্টান্ডার্ড মানদন্ড।পাশাপাশি পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ করো না ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আবেদনের বয়সসীমা 35 বছর করেছে বলেও দাবি তাদের। তারা বলেন আমরা সেই 1971 সাল থেকে 31 বছর ধরে এক অচলায়তনের মধ্যে আছি।

আয়োজকেরা বলেন, অন্য কোন উপায় না থাকায় সারা বাংলাদেশ থেকে উচ্চশিক্ষিত চাকরিপ্রার্থীর যুবক-যুবতীরা প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাতের দাবিতে আজকের এই মহা সমাবেশে অংশ নিচ্ছে। বিগত 10 বছর ধরে চলে আসা এই গণদাবি এখন বাস্তবায়ন না হলে এদেশের যুব প্রজন্মের সাথে এক ধরনের প্রহসন করা হবে। আমরা চাই এই সমাবেশ চলাকালে আমাদের একটি প্রতিনিধিদলকে যেন দল ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাতের সুযোগ পায়।

2018 সালের জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকারের দেয়া প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে তারা জানান, এটি আওয়ামী লীগ সরকারের একটি বড় প্রতিশ্রুতি ছিল দেশের যুবকদের জন্য। তারা বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তখন এ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সবগুলো জাতীয় দৈনিকে ছাপা হয়েছিল। তাদেরওই দাবি, প্রধানমন্ত্রীর নিকট এর আগে খোলা চিঠি প্রদান করা হয়েছিল। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের মাধ্যমে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাতে কোন অগ্রগতি না হওয়ায় এবার তারা সরাসরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাৎ করতে চাই।

আরো জানুনঃ
পোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম সুন্দর সুন্দর পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

as