সমৃদ্ধির পথে কাতার ছাড়াও উপসাগরীয় অঞ্চল | Qatar World Cup Economy
ফুটবল বিশ্বকাপের সময যতো ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে উন্মাদনা। তবে সেই উন্মাদনার পালে এখন বইছে অর্থনীতির নানান সমীকরণ। এতা বড় আসরের আয়োজন করে কতটা লাভবান হবে কাতার? সেই প্রশ্ন এখন সবখানে। চলছে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে হিসাব-নিকাশও।
ধারণা করা হচ্ছে বিশ্বকাপকে ঘিরে ১০ লাখেরও বেশি মানুষের সমাগম হবে দেশটিতে। তাই এ সময়টাই অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার পাশাপাশি অনুষ্ঠানটি আয়োজনে লজিস্টিক চ্যানেলগুলো সামনে আসছে । এত শুধু কাতার নয়, মধ্যপাচ্য বা উপসাগরীয় অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর উপরও অর্থনৈতিকভাবে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছে গ্লোবাল ক্রেডিট ও রেটিং এজেন্সি এস এন্ড পি।
আরো পড়ুনঃ বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা লাইভ দেখার জন্য সেরা মোবাইল অ্যাপস২৮ দিনের এই আয়োজনে আসা বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ফুটবল প্রেমিদের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এক লাখ তের হাজার ঘর। এর মধ্যে রয়েছে চার হাজার কেবিন বিশিষ্ট ক্রজ জাহাজ, চারটি স্থানে ফ্যান ভিলেজ, তাছাড়া বিভিন্ন এপার্টমেন্ট, ভিলা, হলিডে হোম, বেদুইন তাবু ও কেরাবিন ভিলেজে থাকতে পারবেন ফুটবল ভক্তরা।
যাদের কাছে বিশ্বকাপের টিকিট থাকবে, তাদের কাতারে থাকার ব্যাপারে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। অর্থাৎ যাদের কাছে আগের টিকিট থাকবেনা তাদের অনেকেই যাবেন প্রতিবেশী দেশগুলোতে।
গ্লোবাল ক্রেডিট ও রেটিং এজেন্সি এস এন্ড পি এর প্রতিবেদনে বলা হয়, এই আয়োজনে কাতার ছাড়াও প্রতিবেশি দেশগুলোর পর্যটনের পাশাপাশি চাঙ্গা হয়ে উঠবে বিমান খাতও।
জমকানো আয়োজনের মধ্যে দিয়ে ২০ নভেম্বর পর্দা উঠবে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপের। ফাইনাল খেলার মধ্য দিয়ে ১৮ ই ডিসেম্বর পর্দা নামবে এবারের আসরটির।
বিশ্বকাপ চলাকালে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে ৫০ হাজারেরও বেশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য।'
আরো জানুনঃপোস্টটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম সুন্দর সুন্দর পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
0 Comments
দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন