ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ১০ টি উচ্চ আয়ের অনলাইন জব
ইন্টারনেট সকলের জন্য একটি উন্মক্ত আয়ের সুবর্ণ উৎস। আপনি কে? আপনার কি পরিচয়? তাতে কিছুই যায় আসে না। এই পোস্টে আলোচনা করব ১০ টি উচ্চ আয়ের অনলাইন জব সম্পর্কে। এমনকি আপনি চাইলে আমাদের দেশেও এইসব কাজের অনেক ভালো ভালো জব করতে পারবেন। যা আপনার জানা উচিৎ।
আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্টগুলো দেখুন।
১. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
আপনি জেনে অবাক হবেন যে, পুরো বিশ্বজুরে কোটি কোটি মানুষ স্যোশাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। যেমনঃ ফেসবুক, ইন্সাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদি। এত পরিমাণ মানুষ স্যোশাল মিডিয়া ব্যবহার করার কারণে এই স্যোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলো কোম্পানীগুলোর জন্য একটি লোভনীয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে তাদের প্রোডক্ট এবং সার্ভিস প্রমোট করার জন্য। প্রায় প্রত্যেকটি কোম্পানীরই এসব স্যোশাল মিডিয়াতে বিজনেজ পেইজ রয়েছে। যেখান থেকে তারা তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস প্রমোট করে থাকে এবং তাদের কাস্টমাদেরকে সাপোর্ট দিয়ে থাকে। তাদের এই স্যোশাল মিডিয়া প্রোফাইল ও পেইজ মেইনটেইন করার জন্য স্যোশাল মিডিয়া ম্যানেজারের প্রয়োযন হয়ে থাকে। তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস এর বিভিন্ন রকম পোস্ট দেওয়ার জন্য এবং কাস্টমারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য। যার কারণে আমাদের দেশ সহ বিশ্বের সকল দেষে স্যোশাল মিডিয়া ম্যানেজার পোস্টে চাকুরীর সুযোগ বাড়ছে দিন দিন।
স্যোশাল মিডিয়া ম্যানেজারদের দায়িত্বসমূহঃ
- বিজনেস পেইজ মেইনটেইন করা
- নিয়মিত পোস্ট করা
- কাস্টমারদের সাপোর্ট দেওয়া
- পেইড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা
- ডাটা এন্যালাইসিস করা ও রিপোর্টিং করা
আপনি স্যোশাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে একটি সুন্দর ক্যারিয়ার ডেভেলপ করে বিভিন্ন কোম্পানীতে ফিক্সড জব করতে পারেণ অথবা অনলাইনেও বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন।
ট্রিপসঃ আপনার পছন্দের ব্রান্ড বা কোম্পানীগুলোর স্যোশাল মিডিয়া পেইজগুলো ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করুন।
২. গুগল এ্যাডওয়ার্ড স্পেশালিস্ট
গুগল এ্যাডওয়ার্ড গুগলের একটি কোম্পানী। গুগল এ্যাডওয়ার্ড গুগলের বিভিন্ন প্ল্যাপফর্মে কোম্পানীগুলোকে সুযোগ করে দিয়েছে তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসগুলোকে প্রোমট করার জন্য। আপনি ইউটিউব ভিডিওতে যে এ্যাড দেখেন, ইউটিউব ভিডিও এর পাশে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করলে এবং এন্ড্রয়েড অ্যাপস গুলিতেও বিভিন্ন কোম্পানীর এ্যাড দেখেন এইসবগুলোই গুগল এ্যাডওয়ার্ড। বিভিন্ন কোম্পানী তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসগুলোর প্রোমট করে থাকে গুগল এ্যাডওয়ার্ড এর মাধ্যমে। তাই নতুন পুরাতন প্রায় সকল কোম্পানীই তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস গুলোর মার্কেটিং করার জন্য এ্যাডওয়ার্ড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করার জন্য এবং ডাটা এনালাইসিস করার জন্য এ্যাডওয়ার্ড স্পেশালিস্ট নিয়োগ দিয়ে থাকে। যার কারনে একটা বড় সুযোগ তৈরি হয়েছে গুগল এ্যাডওয়ার্ড স্পেশালিস্টদের জন্য।
গুগল এ্যাডওয়ার্ড স্পেশালিস্টদের দায়িত্বসমুহঃ
- পেইড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা
- স্প্লিট টেস্ট করা
- টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে প্রোমট করা
- ব্র্যান্ড এ্যাওয়ারনেস ও সেলস বুদ্ধি করা
- ডাটা এ্যানাসিস ও রিপোর্টিং করা
আপনি গুগল এ্যাডওয়ার্ড স্পেশালিস্ট হিসেবে বিভিন্ন কোম্পানীকে সহযোগীতা করার মাধ্যমে অনেক ভালো ক্যারিয়ার ডেভেলপ করতে পারেন। আবার ফ্রিল্যান্সিং করেও ভালো ক্যারিয়ার ডেভেলপ করতে পারেন।
৩. ডাটা এন্ট্রি জব
যদিও ডাটা এন্ট্রি জব গুলোর বেতন খুব বেশি হয় না। কিন্তু তারপরও শিক্ষার্থী অবস্থায় একটা ভালো আয় করতে পারেন ডাটা এন্ট্রি জবের মাধ্যমে। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ডাটা এন্ট্রি জব পাওয়া যায়।
চলুন আমরা দেখি কিছু ডাটা িএন্ট্রি জবের নামঃ
১. টেক্সট ক্রিয়েশন জবঃ
ক্লায়েন্ট আপনাকে একটা টপিক দিবে যেমন ধরুন একটা শহরের নাম বা একটা হোটেলের নাম বা বোন প্রোডাক্ট। আপনি সেই টপিক এর উপর একটু রিসার্চ বা পড়াশোনা করে একটা ডেসক্রিপশন লিখে দিবেন। এই আর কি।
২. সার্ভেঃ
কোম্পানীরা নিয়মিতভাবে সার্ভে করে থাকে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে কাস্টমারের নিকট থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার জন্য। যেন তারা তাদের প্রেডাক্ট বা সার্ভিস কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী উন্নত করত করতে। এরকম সারভে কাজে যুক্ত হয়ে আপনি আপনার মতামত দিবেন তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে। মূলত একটা ফরম দিবে সে ফরম টা ফিলাপ করতে হবে।
আপনি শহরের দিকে থাকলে দেখবেন প্রায়ই বিভিন্ন কোম্পানীর রিপ্রেজেন্টেটিভরা আপনার কাছে আসে আপনার নাম, মোইল নম্বর, ইমেইল আইডি জিজ্ঞেস করে, আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন, কেন ব্যবহার করেন ইত্যাদি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে এবং লিখে নেয়। এই কাজটাকেই বলা হয় সার্ভে। এই কোম্পানী গুলো সার্ভে করতেছে। যেন তারা তাদের প্রোডাক্ট গুলোকে আরো উন্নত করতে পারে কাস্টমারের চাহিদা অনুসারে। কাস্টমারকে যেন আরো ভাল পণ্য দিতে পারে।
অনলাইনেও এরকম অনেক সার্ভে কাজ পাওয়া যায়। যারা অনলাইনেই সার্ভে করে থাকে। আপনি সে ধরনের সার্ভে কাজে যুক্ত হয়েও ভালো আয় করতে পারেন।
৩. অ্যাপ টেস্টিং করাঃ
এন্ড্রয়েড বা আইওএস যে প্লে স্টোর আছে, এই প্লে স্টোরে প্রতিদিনই লক্ষ লক্ষ অ্যাপ লঞ্চ হচ্ছে। বিভিন্ন সফ্টওয়্যার কোম্পানী এই অ্যাপগুলো লঞ্চ করে থাকে এবং তার প্রকুত ব্যবহারকারীদের ফিডব্যাক পাওয়ার জন্য অ্যাপ টেস্টিং জব পোস্ট করে। আপনাকে আপনার স্মার্ট ফোনে সে ধরনের অ্যাপ ইন্সটল করতে হবে এবং সে অ্যাপ এর বিভিন্ন বিষয় টেস্ট করতে হবে যা সেই জব এর ডেসক্রিপশন এ লেখা থাকবে। আপনি অ্যাপটি টেস্ট করে কি কি রিপোর্ট পেলেন সেইটা দিয়ে দিবেন।
সতর্কতাঃ ক্যাপচা পূরণ করা যাতীয় জব করো থেকে দূরে থাকুন। কেননা এইসব কাজ করে ইন্টারনেটের খরচও উঠবে না।
৪. পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ডিজাইনারঃ
আপনি যদি কখনও কোন সেমিনার দেখে থাকেন তাহলে দেখবেন বড় স্ক্রিনে অনেক কিছু দেখানো হয়। আর সে বড় স্ক্রিনে যে বিষয়গুলো দেখানো হচ্ছে ওইটাই হচ্ছে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন। শুধু কনফারেন্সই না বিভিন্ন বিজনেস মিটিং, ক্লাব, ক্লাশরুম সহ বিভিন্ন প্রয়োজনে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন কোম্পানী পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ডিজাইনার নিয়োগ করে তাদের পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ডিজাইন করিয়ে নিতে। আপনি এসব কোম্পনীর জন্য পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন সার্ভিস দিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। এমনকি অনলাইনেও ভালো ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন এই কাজটি দ্বারা।
৫. ভারচুয়্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট
অনলাইনে এমন অনেক কোম্পানী আছে যেই কোম্পানীর মালিকরা প্রচুর ব্যস্ত থাকে তাদের কাজ নিয়ে। তাদের ইমেইলগুলো সময়মত দেখা, বিভিন্ন বিজনেস মিটিং ফিক্স করা, বিজনেস পার্টনারদের সাথে যোগাযোগ করা, বিভিন্ন ডাটা রিসার্চ করা, ডাটা কালেক্ট করা ইত্যাদি কাজ করার মত তাদের সময় থাকে না। তাই তারা এইসব কাজের জন্য ভার্চুয়্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিয়ে থাকে।
একজন ভার্চুয়্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ সমূহঃ
- ইমেইল চেক করা
- বিভিন্ন স্যোস্যাল মিডিয়া পেইজ ও প্রোফাইল মেইনটেইন করা
- বিভিন্ন মিটিং ফিক্স করা
- বিজনেস পার্টনারদের সাথে যোগাযোগ করা
- বিভিন্ন ডাটা রিসার্চ করা
- ডাটা কালেক্ট করা ও রিপোটিং করা ইত্যাদি
আপনি যদি কোন ডাক্তারের চেম্বারে যান তাহলে দেখবেন একজন এ্যসিস্ট্যান্ট তার রোগীর সিরিয়াল মেইনটেইন করা ও রিপোটিং করার জন্য থাকে। তেমনি অনলাইন বিজনেস যারা করেন তাদেরও কাজের সহযোগীতার জন্য এমন এ্যাসিস্ট্যান্ট প্রয়োজন হয়। যাকে বলা হয় ভার্চয়্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট। আপনি একজর ভার্চয়্যাল এ্যাসিস্ট্যান্ট হয়েও অনলাইন থেকে ভালো আয় করতে পারেন।
৬. ট্রান্সক্রিপশনিস্ট বা অনুবাদক
মনে করুন, কেউ একজন বাংলাতে একটি আর্টিকেল লিখল এবং তারপর সে সেটিকে ইংরেজিতে লিখতে চাচ্ছে কিন্তু সে ইংরেজিতে দুর্বল। এখন তার এই আর্টিকেল টি ইংরেজিতে লেখার জন্য একজন অনুবাদক প্রয়োজন যে, যে কোন বাংলা আর্টিকেল ইংরেজিতে ভালো লিখতে পারে। যদিও এই কাজটির জন্য আপনার কিছুটা দক্ষতার প্রয়োজন আছে। তবে এই রকম কিছু সহজ কাজও আছে। যেমন কোন অডিও ফাইল কে টেক্স ফাইলে রুপান্ত করা। মানে হলো অডিও শুনে লিখে দিতে হবে। আপনি একটি অডিও শুনবেন তারপর সেটিকে লিখে ফেলবেন। এবং সেইটাই ক্লাইন্টকে জমা দিবেন। এধরনের কাজও অনলাইনে প্রচুর পাওয়া যায়। আপনি এই ধরনের কাজও অনলাইনে করতে পারেন।
ট্রান্সক্রিপশনিস্ট বা অনুবাদক বা এই ধরনের কাজ পাওয়া যায় এমন দুইটি ওয়েবসাইট লিঙ্কঃ
৭. এসইও স্পেশালিস্ট
এসইও স্পেশালিস্টদের বর্তমানে চাহিদা অনেক বেশি। প্রায় সকল কোম্পানীরই ওয়েব সাইট আছে। আবার নতুন যত কোম্পানী তৈরি হচ্ছে এবং তারাও ওয়েব সাইট তৈরি করতেছে। আর ওয়েব সাইট তৈরি করার পরই তাদের প্রয়োজন হয় গুগলের সার্চ পেইজের প্রথমে আসা। না হলে সাইট তৈরি করাটা তাদের কোন কাজেই আসবেনা। তাই যারা একাজটি করতে পারেন তাদের চাহিদা অনেক বেশি। অর্থাৎ এসইও একসপার্টদের অনলাইন থেকে নিয়োগ দিয়ে থাকে। দিন দিন এই চাহিদা বেড়েই চলেছে। বর্তমানে এসইও স্পেশালিস্ট উচ্চ বেতনের অন্যতম একটি কাজ।
এসইও স্পেশালিস্টদের কাজ সমূহঃ
- একটি ওয়েব সাইট অডিট করা।
- এসইও ফ্রেন্ডলি কন্টটেন্ট আছে নাকি তা পর্যবেক্ষন করা।
- ওয়েব সাইটে কোন সমস্যা থাকলে তার সমাধান করা।
- কিওয়ার্ড রিসার্চ করা।
- প্রয়োজনে কোম্পানীর প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে বিভিন্ন আর্টিকেল লিখা।
- এবং ব্যাকলিঙ্ক িতৈরি করা।
অর্থাৎ ক্লাইন্টের ওয়েব সাইট কে গুগলের সার্চ পেইজে নিয়ে আসার জন্য যা যা করণীয় সকল কাজ করতে হবে।
আপনি লোকাল বা ইন্টারন্যাশন্যাল কোম্পানীর ওয়েব সাইটের জন্য এসইও স্পেশালিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন।
৮. ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার
ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে একটি ওয়েব সাইট তৈরির টুল বা সফ্টয়্যার যা দিয়ে কোন প্রোগ্রামিং জ্ঞান ছাড়াই যে কোন ধরনের ওয়েব সাইট তৈরি করা যায়। বিভিন্ন কোম্পানী তাদের ওয়েব সাএট তৈরির জন্য থিম ফরেস্ট বা এই ধরনের মার্কেটপ্লেস থেকে ওয়ার্ডপ্রেস থিম ও প্লাগিন কিনে নিয়ে ওয়েবসাইট রি করে নেয়। কিন্তু অনেক কোম্পানী জানেনা যে ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। তাই তারা ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপর অনলাইন থেকে নিযোগ দিয়ে সাইট তৈরি করে নেয়। তাই আপনি ওয়ার্ডপ্রেস প্রিমিয়াম থিম ও প্লাগিন এর ব্যবহার ভালোভাবে শিখে নিয়ে একজস ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার হিসেবে যেমন ফাইবার বা আপওয়ার্ক সহ বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেস কাজ করতে পারেন।
৯. ইমেইল মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ
ইমেইল মার্কেটিং এক্সিকিউটিভরা কোম্পানীর বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বা বিভিন্ন অফার সম্পর্কে কাস্টমারদের কাছে ইমেইল পাঠায়। এজন্য ইমেইল মার্কেটিং এক্সিকিউটিভদের ইমেইল টেমপ্লেট ডিজাইন করা জানতে হয়। এর জন্য কোন প্রোগ্রামিং জ্ঞান থাকার প্রয়োজন নাই। অনলাইনে অনেক ওয়েব সাইট রয়েছে যারা ইমেইল টেমপ্লেট সার্ভিস দিয়ে থাকে। শুধু এরকম কোন একটি ওয়েবসাইট এর ব্যবহার জানতে হবে ভালোভাবে।
ইমেইল টেমপ্লেট তৈরি করা যায় যে সব ওয়েব সাইট ব্যবহার করে এরকম দুইটি ওয়েব সাইট লিঙ্কঃ
- ফ্রিঃ https://beefree.io/templates/
- প্রিমিয়ামঃ https://goo.gl/A76Q1j
আপনি বিভিন্ন অফার ডিসকাউন্ট ইমেইলের মাধ্যমে কাস্টমারদের জানিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানীকে সাহায্য করতে পারেন।
আপনি যদি ইমেইল ব্যবহার করে থাকেন তাহলে দেখবেন বিভিন্ন রকম অফারের মেইল আসে। এই ইমেইল গুলো কিন্তু আপনা আপনি আসে নাঅ কেউ না কেউ না কেউ পাঠায়। অর্থাৎ একজন ইমেইল মার্কেটার এরকম ইমেইলগুলো পাঠায়। তাই আপনি একজন ইমেইল মার্কেটার হিসেবেও অনলাইনে কাজ করতে পারেন।
১০. গ্রাফিক্স ডিজাইনার
অনলাইনের যুগে সকল কোম্পনী বা বিজনেসের ভিজুয়্যালভাবে প্রেজেন্ট করতে হয় তাদের প্রোডাক্ট , সার্ভিস বা অফার। আর এর জন্য প্রয়োজন হয় একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের পরিধি মুলত অনেক। একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে যে সব কিছু ডিজাইন করা জানতে হবে বিষয় টি এমন নয়। তারপরও একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে যেসব ডিজাইন করতে হয় তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হল লগো ডিজাইন, বিভিন্ন স্যোসাল সিডিয়ার ব্যানার ডিজাইন, ওয়েব ব্যানার ডিজাইন, বিভিন্ন অফারের জন্য এড ব্যানার ডিজাইন ইত্যাদি। এমন কোন কোম্পানী নেই যাদের গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রয়োজন হয় না। তাই আপনিও একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে অনলাইনে কাজ করতে পারেন।
বেশি বেশি অর্ডার পেতে নিচের পোস্টগুলো দেখুন।
আমাদের এই পোস্ট বিষয়ে আপনার আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের কে কমেন্টস এ বলুন। ধন্যবাদ।